প্রোটিন জাতীয় খাবার এর তালিকা-এবং প্রোটিন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানুন
প্রিয় পাঠক, প্রোটিন জাতীয় খাদ্য বিবন্ন প্রকার রয়েছে এবং প্রোটিন জাতীয়
খাদ্য মূলত প্রাকৃতিক খাদ্য থেকে পাওয়া যায়। প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা এবং
প্রোটিন খাওয়ার উপকারিতা এই সব বিষয়েই বিশেষ আলোচনা করব। মানব দেহের সকলের
প্রোটিনের চাহিদা রয়েছে এর জন্য প্রোটিন খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকা দরকার। তাই
আমরা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা এবং প্রোটিন খাওয়ার
উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অবশ্যই মানবদেহে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য অতি
গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিনযুক্ত খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি রয়েছে এতে
শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখে। পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তো চলুন
দেরি না করে প্রোটিন জাতীয় খাবার এর তালিকা এবং প্রোটিন খাওয়ার উপকারিতা
সম্পর্কে জেনে নেই। এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আশা করি
আপনার এ পোস্টটি মাধ্যমে অনেক উপকারে আসবে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ প্রোটিন জাতীয় খাবার এর তালিকা-এবং প্রোটিন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানুন
ভূমিকা
আপনার মনে হয়তো বা প্রশ্ন আসবে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খেলে কি উপকার হতে পারে?
যেমন বিভিন্ন ধরনের দুর্বলতা এবং শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য
শরীরের জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখে। এর জন্যই প্রোটিন জাতীয় খাদ্য প্রচুর পরিমাণে
খাওয়া উচিত। এই পোস্টটির মাধ্যমে যে সকল বিষয়ে আলোচনা করা হবে। প্রোটিন জাতীয়
খাবার কি কি, প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে কি হয়, কম প্রোটিন যুক্ত খাবারের
তালিকা, উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা, প্রোটিন যুক্ত সবজি, প্রোটিন জাতীয়
খাবারের উপকারিতা, কোন খাবারে কত প্রোটিন আছে, এইসব বিষয়েই এই আর্টিকেলটি তৈরি
করা হয়েছে।
প্রোটিন জাতীয় ফল
আপনারা অবশ্যই জানবেন যে চিকিৎসকরা সব সময় প্রোটিন জাতীয় খাদ্য পরামর্শ দিয়ে
থাকেন। এবং অনেকে রয়েছে প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেতে ভয় করে। কারণ ভাবে প্রোটিন
জাতীয় খাদ্য প্রচুর পরিমাণে দাম হতে পারে? এই মনোবল টা নিয়েই অনেকেই দুশ্চিন্তা
করে থাকে। তবে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য দাম বেশি নয়। প্রোটিন জাতীয় খাবার মাছ মাংস
এবং বিভিন্ন প্রাকৃতিক খাদ্য থেকে পাওয়া যায়।
অনেকে রয়েছে ভেবে থাকে প্রোটিন যুক্ত খাদ্য মানে শুধু মাছ, মাংস, ডিম, হাঁস,
মুরগি, দুধ ইত্যাদি। তবে প্রোটিন যুক্ত এসব খাদ্য ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফলমূল
রয়েছে এবং ফলমূলও প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় সমূহ রয়েছে। প্রোটিন জাতীয় ফল
যেসব গুলো তা হচ্ছে-পেয়ারা, কাঁঠাল, কিউই, কিসমিস, কমলা, পাকা কলা, আপেল, চেরি
ফল ইত্যাদি। এই সকল ফলগুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে।
পিয়ারা-বর্তমানে বাংলাদেশে দেশিসহ বিভিন্ন জাতের পেয়ারা বাজারে পাওয়া
যাচ্ছে। এবং পিয়ারা একটি প্রোটিন সমূহ ফল। এবং পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন সি এবং ফাইবার পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পেয়ে যাবেন আশঁ। তাই প্রোটিনের
জন্য পেয়ারা নিয়মিত খেতে পারেন।
কাঁঠাল-বাংলাদেশে কাঁঠাল কে বলা হয় জাতীয় ফল। এখন বর্তমানে কাঁঠালের
মৌসুম চলছে, আর জেনে রাখা ভালো কাঁঠাল ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন।
কাঁঠাল প্রোটিনের জন্য দুই ভাবেই খেতে পারেন, কাঁচা কাঁঠাল রান্না করে খেতে পারেন
এবং পাকা কাঁঠাল খেতে পারেন। কাঁঠালে পেয়ে যাবেন উচ্চ মাপের প্রোটিন।
আরো পড়ুনঃ কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কিউই-কিউই ফল একটি বিদেশি ফল এ ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন
যুক্ত উপাদান। কিউই ফলটি খোসাসহ খাওয়া যায়। এটি আমাদের দেশে দাম বেশি হতে পারে
তবে খেতে সুস্বাদু। প্রোটিনের জন্য খাদ্য তালিকায় কিউই ফল রাখতে পারেন।
কিসমিস-কিসমিস খেতে পছন্দ করে না এই ধরনের মানুষ পাওয়া খুবই কঠিন। কারণ
কিসমিস ফলটি বাইরের দেশের হলেও খেতে সবাই পছন্দ করে থাকে। কিশমিশে বিভিন্ন ধরনের
উপাদান রয়েছে পাশাপাশি প্রোটিনের পরিমাণও অনেক বেশি রয়েছে। তাই প্রোটিনের
চাহিদা মিটাতে অবশ্যই নিয়মিত কিসমিস খেতে পারেন।
কমলা-কমলা রয়েছে ভিটামিন সি সমূহ উপাদান। এই রসালো ফলটি প্রোটিন যুক্ত
খাদ্য। তবে একটি কথা জেনে রাখা ভালো অনেকেই রয়েছে কমলা লেবু জুস করে খেয়ে
থাকেন, এর ফলে প্রোটিনের পরিমাণ কমে যায়। তাই অবশ্যই প্রচুর পরিমাণে কমলা লেবু
থেকে প্রোটিন পেতে চাইলে রস করে না খাওয়াই ভালো।
কলা-আপনি হয়তো অবশ্যই জেনে থাকবেন কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং
পটাশিয়াম। তবে কলা দুই ভাবেই খেতে পারবেন পাকা কলা এবং কাঁচা কলা ভর্তা অথবা
রান্না করে দুই ভাবেই খাওয়া যায়। কলাতে রয়েছে প্রোটিন জাতীয় উপাদান। একটি
কলাতে রয়েছে ১.৩ গ্রাম প্রোটিন।
আপেল-আপেল একটি মিষ্টি জাতীয় ফল বর্তমানে আপেল বাংলাদেশে চাষ করা হচ্ছে।
আপেল প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ খেয়ে আসছে তবে অনেকেই জানেনা এতে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে প্রোটিন। প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে অবশ্যই আপেল খেতে পারেন।
প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে কি হয়
মানব দেহের স্মৃতিশক্তির জন্য অবশ্যই প্রোটিন খাদ্য শরীরের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখে। এবং প্রোটিন জাতীয় খাদ্য না খেলে অথবা শরীরে প্রোটিনের অভাব থাকলে
বিভিন্ন সমস্যা মানব দেহে দেখা দিতে পারে। যেমন-শরীর কাঁপা, শরীর শুকিয়ে যাওয়া,
ত্বকের সমস্যা, লিভার, হাড়ের সমস্যা এসব সমস্যাগুলো প্রোটিনের অভাবে দেখা দিতে
পারে। তাই এমন সমস্যা যদি আপনার ভিতরে থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই প্রোটিন জাতীয়
খাবার খাদ্য তালিকায় রাখুন।
প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে আপনার শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকবে। এবং প্রোটিন জাতীয়
খাদ্য সবারই পছন্দের খাবার হয়ে থাকে। তাই চিন্তার কোন কারণ নেই প্রোটিন জাতীয়
খাদ্য সবাই খেতে পারবে। প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খেলে যে সকল উপকারগুলো পাবেন তা হল-
চুল পড়া, হাড়ের ক্ষয়, শরীর ঝিম ধরা, ওজন নিয়ন্ত্রণ, শরীরে শক্তি পাওয়া,
কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা দূর করা, বাচ্চাদের দ্রুত বৃদ্ধি হওয়া ইত্যাদি। এরকম
বিভিন্ন রকম উপকার রয়েছে প্রোটিন খাদ্য নিয়মিত খেলে।
কম প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা
মানবদেহে সবারই প্রোটিনের চাহিদা রয়েছে তবে কারো কম আবার কারো বেশি। যাদের শরীরে
প্রোটিনের চাহিদা রয়েছে তাদেরও প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া দরকার কিন্তু এর
জন্য অনেকেই আমাদেরকে প্রশ্ন করেছেন কম প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা গুলো
জানানোর জন্য। এর জন্যই কম প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা আপনাদের জন্য কিছু টিপস
দিব। তো চলুন নিচে জেনে নেয়া যাক কম প্রোটিন যুক্ত খাবার তালিকা গুলো-
শাকসবজি-বিভিন্ন সবজিতে প্রোটিন যুক্ত খাদ্য কম থাকে। যেমন-শসা, ফুলকপি,
বাঁধাকপি, পালং শাক, গাজর, ব্রকলি এ সকল সবজিগুলোতে প্রোটিনের পরিমাণ কম রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ গ্রীষ্মকালীন কি কি সবজি চাষ করা হয়
ফলমূল-যেসব ফলগুলোতে প্রোটিন বেশিরভাগ কম থাকে। যেমন-তরমুজ, স্ট্রবেরি,
আঙ্গুর, কমলা, আপেল, জাম্বুরা এবং বিভিন্ন ফলে প্রোটিন কম রয়েছে।
দুর্গন্ধ জাত-চালের দুধ, বাদাম সেক, নারকেলের দুধ এ সকল খাদ্যগুলোতে
প্রোটিনের পরিমাণ কম রয়েছে।
শস্য-কিছু শস্য রয়েছে এগুলোতে প্রোটিনের পরিমাণ কম থাকে। যেমন ভুট্টা,
গম, চাল।
উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা
আমাদের ভেতরে বিভিন্ন ধরনের মানুষ রয়েছে যাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনের
দরকার পড়ে। অনেকে রয়েছে প্রোটিনের অভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছে এতে চিকিৎসকের
পরামর্শ নিলে তারা বেশির ভাগই দেখতে পাচ্ছেন প্রোটিনের অভাবের কারণে বিভিন্ন রোগ
ধরা পড়ছে। তাই সবসময়ই চিকিৎসকরা প্রোটিন খাদ্যর পরামর্শ দিয়ে থাকে। আপনি যদি
অসুস্থ হয়ে থাকেন অবশ্যই আপনার শরীরের জন্য প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।
আপনার শরীরে যদি উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই যেসব
খাবারগুলো আপনি খাবেন চলুন জেনে নিন। বিভিন্ন শাক সবজি এবং ফল মূলে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে প্রোটিন তাই এখন এইসব বিষয়েই আপনাকে জানাবো। উচ্চ প্রোটিন জাতীয়
খাবারের তালিকার ভেতর সবচেয়ে প্রোটিন রয়েছে বেশি চর্বিযুক্ত খাদ্যগুলোতে।
ডিম-ডিম একটি স্বাস্থ্যকর খাবার এর গুনাগুন অনেক বেশি রয়েছে। একটি ডিমে
আপনি প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পেয়ে যাবেন।
আলু-অনেকেই রয়েছে আলুর উপকারিতা সম্পর্কে খুব একটা ধারণা নেই। কিন্তু
আলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ভিটামিন রয়েছে। একটি আলোতে ৫গ্রাম প্রোটিন
পাওয়া যায়। আলো থেকে শক্তির জন্য ক্যালরি পাওয়া যায়।
কাঁচা-বাদাম-কাঁচা বাদাম ভিজিয়ে খেতে পারেন অথবা কাঁচা খোসা ছাড়িয়ে
খেতে পারেন। বাদামে রয়েছে উচ্চ ক্যালরি যার ফলে প্রোটিনের অভাব দূর করতে সবচেয়ে
বেশি ভূমিকা রাখে কাঁচা বাদাম।
দুধ-গরুর দুধে রয়েছে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন তার কোন বিকল্প নেই। যাদের
শরীরে প্রোটিনের অভাব রয়েছে তারা নিয়মিত অবশ্যই নিয়মিত এক কাপ দুধ খেতে পারেন।
কারণ এক কাপ দুধে রয়েছে ৮ গ্রাম প্রোটিন।
কুমড়োর বীজ-কুমড়োর বীজ ব্রেনের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান।
কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রোটিন এবং খনিজ উপাদান পাশাপাশি ম্যাগনেসিয়ামও রয়েছে।
কুমড়োর বীজ তেলে ভেজেও খেতে পারেন অথবা চাইলে এমনি ভেজে খেতে পারেন।
মুরগির মাংস-চর্বিযুক্ত মুরগিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। তবে জেনে
রাখা ভালো মুরগির মাংসের বুকের মাংসটি সবচেয়ে বেশি প্রোটিন যুক্ত উপাদান রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ শুটকি মাছের উপকারিতা
শুটকি মাছ-শুটকি মাছের গুনাগুন অনেক বেশি তাই। এতে প্রোটিনের চাহিদাও অনেক
বেশি রয়েছে। ১০০ গ্রাম শুটকিম আছে ৬২ গ্রাম প্রোটিনি রয়েছে তাই অবশ্যই প্রোটিন
যুক্ত খাদ্য তালিকায় শুটকি মাছ খেতে পারেন।
প্রোটিন যুক্ত সবজি
প্রোটিন যুক্ত খাদ্য পাওয়া কঠিন কিছু নয়। প্রোটিন জাতীয় খাবার বিভিন্ন সবজিতে
রয়েছে। অনেকেই রয়েছে সবজি খেতে অপছন্দ বোধ করেন কিন্তু খাদ্যের ভিতরে সবচেয়ে
বেশি নির্ভেজাল এবং শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য আপনার খাদ্য তালিকায় অবশ্যই
সবজি অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি সবজিতে আপনি
প্রোটিন পাবেন।
- ফুলকপি
- বাঁধাকপি
- মটরশুঁটি
- ভুট্টা
- পালং শাক
- বেকড আলু
- মাশরুম
- পুইশাক
- অ্যাভোকাডো
এসব সবজিগুলোতে আপনি প্রোটিন পেয়ে যাবেন। সবাই ভেবে থাকে মাছ-মাংসতেই শুধু
প্রোটিন রয়েছে এর ফলে সবাই শুধু মাছ মাংস পেছনেই ছুটতে থাকে। তবে শরীরের ক্যালরি
এবং শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অবশ্যই সবজি খাবেন।
প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা
আমাদের শরীরে মাংস পেশী বৃদ্ধি করার জন্য অনেকেই রয়েছে ব্যায়াম অথবা জিমে যান
কিন্তু শুধু ব্যায়াম করলেই মাংসপেশী বৃদ্ধি করা সম্ভব নয়। এর জন্য আপনাকে উচ্চ
পরিমানে প্রোটিন খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। এর ফলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য এবং শারীরিক
শক্তি অথবা হাড়কে মজবুত ও শক্তিশালী করার জন্য অবশ্যই প্রোটিন গ্রহণ করা অতি
গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা অনেক বেশি একটি শরীর স্বাভাবিক
এবং সুস্থ রাখতে প্রোটিন জাতীয় খাবার সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে।
প্রোটিন জাতীয় খাবার কাকে বলে-শেষ কথা
প্রাণী এবং উদ্ভিদ এই দুই সমূহ থেকেই মূলত প্রোটিন পাওয়া সম্ভব। এবং যে সকল
খাদ্য থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। যেমন-মাছ, ডিম, গরুর মাংস,
মুরগি মাংস, বাদাম, দুধ, মুসুর ডাল এই সকল প্রাণী উদ্ভিদ থেকে উচ্চ পরিমাণে
প্রোটিন পাওয়া যায়, এবং এগুলোকেই প্রোটিন জাতীয় খাবার বলা হয়। আশা করছি
আপনাদেরকে প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকায় এবং প্রোটিন খাওয়ার উপকারিতা
সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে পেরেছি। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে
শেয়ার করুন। আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url