রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতাপ্রিয় পাঠক, আপনি কি রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে সঠিক জায়গাতে এসে গেছেন। কারণ রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিশেষ আলোচনা করব। অনেকেই অনেক সময় রুটি খায় কিন্তু এর ফল এবং উপকারিতা সম্পর্কে কিছুই জানে না। আমাদের সবকিছুই জেনে বুঝে খাওয়া উচিত, তাই এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আপনি হয়তো জেনে খুশি হবেন, রুটি খাওয়ার ও উপকারিতা রয়েছে। এবং রুটি কখন খেলে উপকারিতা মিলবে এবং কখন খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে বিশেষভাবে আলোচনা করব। তাই সবকিছু জানতে হলে রুটি খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নিন রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

ভূমিকা-রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

রুটি খেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুবই কম রয়েছে আমাদের সমাজে। রুটি যদি নিয়মিত কেউ খেয়ে থাকে তাহলে তার শরীর স্বাস্থ্য ও ভালো থাকে, পাশাপাশি ফিটনেস বজায় রাখতে সক্ষম হয়। এর জন্যই বলা হয় রুটি খাওয়ার বিশেষ কিছু গুনাগুন রয়েছে। রুটিতে রয়েছে ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। আরো নানা কারণে উপকারিতা পাওয়া সম্ভব রুটির ভেতর। তাই চলুন দেরি না করে রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো জেনে নিন।

রুটি খাওয়ার উপকারিতা

আমাদের বাংলাদেশ প্রধান খাদ্য ভাত। আর এই ভাতের পরেই প্রধান খাদ্যকে রাখা হয় আটার রুটি। আটা রুটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জন্য পুষ্টিকর খাদ্য হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও আটাতে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে যার ফলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হয় নিয়মিত রুটি খেলে। রুটিতে ক্যালরির চাহিদা খুবই কম যার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কার্যকরী উপাদান রয়েছে।

অনেকেই ওজন নিয়ে চিন্তিত থাকেন। তাই কেউ যদি রাতে প্রধান খাদ্য ভাতের জায়গায় রুটি রাখেন তাহলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে। কেউ যদি নিয়মিত রাতে রুটি খেতে পারে তাহলে বাড়তি ওজন থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব পাশাপাশি শরীরের ফিটনেস ধরে রাখতে সক্ষম হবে। তাই যাদের অতিরিক্ত শরীরে ফ্যাট রয়েছে তারা রাতের খাবারের সময় দুইটি করে রুটি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

আমাদের দেহের চলাচলের জন্য ভিটামিন ও খনিজ খুবই প্রয়োজন। তাই শরীর গঠনের জন্য ভিটামিন ও খনিজের দরকার পড়ে আর এই ভিটামিন ও খনিজ সবটাই রুটির ভেতর রয়েছে। তাই নিয়মিত রাতে রুটি খেলে ভিটামিন ও খনিজের চাহিদা খুব সহজেই মিটাতে সক্ষম হবে।

রুটিতে রয়েছে থাক্স ফাইবার যার মাধ্যমে আমাদের শরীরের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়। এর কারণে গ্যাস, বুক জ্বালাপোড়া সহ বদ হজম থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব। নিয়মিত খাদ্যাভাসে রুটি রাখলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব পাশাপাশি স্ট্রোকের মত ভয়ানক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া অনেকটাই কমে যায়।

রুটি খাওয়ার অপকারিতা

কেউ যদি নিয়মিত রাতে অথবা সকালে রুটি খেতে পারে তাহলে শরীরের নানা ধরনের রোগ বালাইয়ের সঙ্গে বিভিন্ন উপাদান পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও রাতে রুটি খেলে পেট পরিষ্কার থাকে পাশাপাশি ভাতের পরিবর্তে রুটি খাওয়ার কারণে শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ থাকে। তবে গমের রুটি খেলে সব থেকে বেশি উপাদান পাওয়া সম্ভব এবং গমের রুটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারিতা রয়েছে।

এছাড়াও আপনারা কি জানেন রুটি খাওয়ার অপকারিতাও রয়েছে, খাবারে যেমন ভালো দিকও রয়েছে এবং খারাপ দিক ও রয়েছে। তবে কিছু কিছু জিনিস রয়েছে যার কারণে রুটি খেলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর সেগুলোই আপনাদেরকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই। তাই চলুন জেনে নিন রুটি খাওয়ার অপকারিতা বিষয় সমূহ গুলো-

একটি কথা মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। তাই গমের রুটি কেউ যদি অতিরিক্ত খেয়ে ফেলে তার শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রথমত গমের রুটি পুষ্টিকর থাকলেও এর গুনাগুন রয়েছে তবে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। গমের রুটি অতিরিক্ত খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে যেমন-
  • কোলেস্ট্রোরেলের সমস্যা বৃদ্ধি হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
  • ত্বকের বয়স বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • চুল পড়া সমস্যা ও দেখা দিতে পারে।
  • হরমোনের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
  • রক্তচাপের সমস্যা ও বৃদ্ধি করতে পারে।
  • যাদের পেটের সমস্যা রয়েছে তাদেরও সমস্যা হতে পারে।
যাদের ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য ভাবছেন তারাও গমের রুটি অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কেননা অতিরিক্ত গমের রুটি খেলে ওজন বৃদ্ধি হওয়ার আশঙ্কা খুবই বেশি রয়েছে। এছাড়াও ডায়াবেটিসহ পেটের সমস্যা থাকলে কখনোই অতিরিক্ত গমের রুটি খাওয়া যাবে না। তাই সেদিকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে এবং দুইটির বেশি গমের রুটি খাওয়া উচিত নয়।

সকালে রুটি খেলে কি হয়

অনেক ফ্যামিলিতেই সকাল সকাল রুটি খেতে অনেকেই পছন্দ বোধ মনে করেন। এবং সকালে ঘুম থেকে উঠেই নাস্তা করার জন্য রুটি খুঁজে থাকে। সকালে রুটি খেলে বেশ কিছু উপাদান পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সকালে অনেকেই চা রুটি খেয়ে থাকে, আবার অনেকেই চা রুটি একসঙ্গে খেতে পছন্দ ও অভ্যাস তো হয়ে গেছে।

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে বাসি রুটির গুণ বেশি? না টাটকা রুটির গুণ বেশি? বিশেষজ্ঞদের মতে, একদিন আগের রুটি পরের দিন খেলে পুষ্টিগুণ বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু সেটি খেতে হবে সকালে তাহলে গুনাগুন পাওয়া সম্ভব। তাই বাসি রুটি খেতে হলে রাতে কয়েকটি রুটি বানিয়ে রেখে সকালের নাস্তায় খেয়ে ফেলুন। কেননা বাসি রুটি খেলে একাধিক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

চিকিৎসকদের মতে, সকালে কোন কিছু খাওয়ার আগে রুটি খাওয়া শরীর স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারিতা রয়েছে। তবে গমের রুটি শরীরের জন্য বেশ উপকারিতা পাওয়া যায় তাই যখন রুটি খাবেন তখন গমের রুটি খাওয়ার চেষ্টা করুন। ময়দা নয় কারণ ময়দাতে আশঁ থাকেনা। শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অবশ্যই রুটি খাওয়া নিয়মিত দরকার। বিশেষ করে লাল আটার রুটি দেহের জন্য বিশেষ উপকারিতা হতে পারে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার।

বাসি রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

অনেকেই রয়েছে বাসি রুটি খেতে পছন্দ করে না। উপরে কিছুটা বাসি রুটি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কেউ যদি নিয়মিত একদিন আগের বাসি রুটি খেয়ে থাকে তাহলে তার শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা পাওয়া সম্ভব। তাই আসুন জেনে নিন বাসি রুটি খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি কি-

ওজন নিয়ন্ত্রণ-ওজন কমানোর জন্য অনেকেই অনেক ধরনের চেষ্টা করে থাকে কিন্তু তার রেজাল্ট শুন্য হয়। তাই কোন খাদ্যের দ্বারা আপনার ওজন কমাতে পারলে কেমন হয়? অবশ্যই ভালো হয় তাই বাসি রুটি খেলে আপনার ওজন অবশ্যই কমবে। কেননা বাসি রুটি তে রয়েছে ভরপুর ফাইবার যার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ ভাবে কাজ করে।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য-সকালের যেকোনো খাদ্য পরিবর্তে বাসি রুটি খেতে পারেন। কেননা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সকালের বাসি রুটি দিয়ে নাস্তা কমপ্লিট করলে এটি বিশেষ উপাদান পাওয়া সম্ভব। তবে চাইলেই আপনি দুধ চার সঙ্গে রুটি ভিজিয়ে খেতে পারেন।

পেটের সমস্যা-অনেকে রয়েছে বাসি রুটি খেলে পেটের সমস্যা হয় কিন্তু এটি একটি ভুল ধারণা কেননা বাসি রুটি খেলে পেট পরিষ্কার সহ স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। সকাল সকাল বাসি রুটি খেলে গ্যাস এবং পেট সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে খুব সহজেই তা মুক্তি দেয়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ-সকালে নাস্তার সঙ্গে বাসি রুটি নিয়মিত খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যাদের রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে তারা দুধের সঙ্গে বাসি রুটি খেলে বেশ উপকারিতা পাওয়া সম্ভব। কেননা বিশেষজ্ঞদের মতে, দুধের সঙ্গে বাসি রুটি খেলে রক্তচাপের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।

গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা

অনেকেই গমের রুটি খেতে পছন্দ করেন না অথবা বাজারে আটা নিতে গেলেই আগেই ময়দা চয়েস করে থাকেন। কিন্তু ময়দার চেয়ে গমের আটার গুনাগুন সবচেয়ে বেশি এটা হয়তো আপনি শুনেছেন? আসলেই সত্যি এটাই গমের রুটির পুষ্টিগুণ গুলো বেশি। গমের রুটি নিয়মিত খেলে যে যে পুষ্টিগুণ গুলো পাওয়া সম্ভব যেমন-ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ফাইবার এছাড়াও আয়রন পাওয়া সম্ভব গমের রুটিতে।

গমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এর ফলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সক্ষম হয়। নিয়মিত গমের রুটি সকালে খেলে সারাদিনের ক্লান্ততা দূর করতে সক্ষম হয়। এছাড়াও শরীরে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি ফিরে আসে, এছাড়াও খিটখিটে মেজাজ দূর করে দিয়ে মন মেজাজকে চাঙ্গা করে তোলে। এছাড়াও নিয়মিত গমের রুটি খাওয়ার ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

আটার রুটি খেলে কি গ্যাস হয়

অনেকেরই অনেক ধরনের প্রশ্ন থাকে তার মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে আটার রুটি খেলে কি সত্যি গ্যাস হয়? দুঃখজনক বিষয় যাদের গ্যাসের সমস্যা রয়েছে তাদের রুটি খেলে গ্যাস হতে পারে। অনেকেই ভাতের বদলে রুটি খেয়ে থাকে শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কিন্তু এরপর গ্যাসের ওষুধ খাওয়া লাগে।

কেননা গ্যাসের সমস্যা থাকলে রুটি খেলে গ্যাসের সমস্যা বৃদ্ধি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে রুটি বানানোর ওপর নজর দিলে গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তো চলুন জেনে নেই কিছু টিপস গুলো কিভাবে রুটিগুলো বানালে গ্যাস থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পাওয়া যায়।

আমাদের ভেতরে অনেকেই দুই ভাবেই রুটির আটা মাখিয়ে থাকে। একটি হলো গরম পানিতে অপরটি হল ঠান্ডা পানিতে আটা মাখিয়ে থাকে। অনেকেই তাড়াহুড়া করে নাস্তা বানানোর জন্য অথবা রুটি করার জন্য ঠান্ডা পানি দিয়েই আটা মাখিয়ে থাকে এর ফলে গ্যাসের সম্ভাবনা হওয়ার বেশি থাকে। তাই আমাদের উচিত গরম পানিতে ভালোভাবে আটা মাখিয়ে রুটি বানানো।

এর জন্য এখন থেকে যখনই রুটি বানাবেন গরম পানি দিয়ে ভালোমতো আটা মাখিয়ে রুটি বানান তাহলে দেখবেন গ্যাস সহ বুকের জ্বালাপোড়া একেবারেই দূর হয়ে গেছে। গরম পানিতে আটা মাখিয়ে রুটি বানালে রুটিগুলো নরম হয় এর জন্যই কোন ধরনের পেটের সমস্যা হয় না। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা একদমই কমে যায়। তাই এখন থেকে আটা মাখানোর সময় গরম পানি ব্যবহার করুন।

উপস্থাপনা-রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় পাঠক, আপনি হয়তো এতক্ষণে জেনে গেছেন রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে। এখন থেকে আপনি চাইলেই নিজেই জেনে নিতে পারবেন রুটি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এর জন্য শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অবশ্যই নিয়মিত রুটি খেতে পারেন। এছাড়াও ওজন নিয়ন্ত্রণ সহ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য রাতে অথবা সকালে রুটি খাওয়া শরীরের জন্য বেশ উপকারিতা পাওয়া যায়।

এ ধরনের আর্টিকেল করতে আমাদের ওয়েবসাইটটি রেগুলার ভিজিট করুন এবং এই পোস্টটি পড়ে আপনার কেমন লাগলো অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে উৎসর্গ করুন। যদি কোন ধরনের প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে প্রশ্ন করতে পারেন আমরা অবশ্যই প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনাকে সহযোগিতা করব। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url