অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ এই সম্পর্কে জেনে নিন
ঘন ঘন জ্বর হওয়ার কারণ ও প্রতিকারপ্রিয় পাঠক, অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ এ সম্পর্কে বিশেষভাবে আলোচনা করব। আপনি
যদি অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ জানতে চান তাহলে সঠিক জায়গাতেই এসে গেছেন। কেননা
পুরো আর্টিকেল জুড়েই অতিরিক্ত কাশির লক্ষণ সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে এবং
অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনি
যদি জানতে চান অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন।
এছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত কাশি হতে পারে যেমন ঠান্ডা পানি এবং ঠান্ডা
গরমের কারণেও অতিরিক্ত কাশি হতে পারে। এবং বিভিন্ন কারণবশত অতিরিক্ত কাশি হতে
পারে তাই সবকিছুই আর্টিকেলটি জুড়ে সবকিছু শেয়ার করা হয়েছে। আপনি ধৈর্য সহকারে
পড়ে জেনে নিন অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ এই সম্পর্কে। তাই চলুন দেরি না করে
আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু করা যাক অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ এই সম্পর্কে জেনে নিন
ভূমিকা-অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ
অনেকের মনের ভিতর প্রশ্ন এবং অতিরিক্ত কাশির আক্রমণে ভুগছেন। তার জন্যই মূলত এই
আর্টিকেলটি আপনার সামনে এসে গেছে। আমি অনেক ডাক্তারদের সঙ্গে অতিরিক্ত কাশি কিসের
লক্ষণ এই সম্পর্কে আলোচনা করে অনেক কিছুই পেয়েছি যা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে
চলেছি। তাই আপনি যদি অতিরিক কিসের লক্ষণ এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই
আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ
বিশেষ করে শুকনো কাশি অনেকের হয়ে থাকে এবং এ বিষয়ে অনেকেই জানতে চেয়েছেন।
শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ, শুকনো কাশি বিভিন্ন ক্ষেত্রেই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
যেমন শ্বাসকষ্টের যাদের সমস্যা রয়েছে তাদের শুকনা কাশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
এছাড়াও যাদের হাঁপানি রোগ রয়েছে তাদেরও শুকনা কাশি হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি।
যাদের শ্বাসকষ্টের রোগ রয়েছে তাদেরকে ক্ষেত্রে শুকনো কাশি হতে পারে।
এছাড়াও আপনার যদি ঠান্ডা লেগে সমস্যা হয়ে থাকে এবং জ্বর অথবা কোন ধরনের ভাইরাস
সংক্রমণ থেকে থাকে তাহলে শুকনো কাশি হওয়ার কারণ হতে পারে। এছাড়াও যাদের
ফুসফুসের সমস্যা তাদেরও শুকনো কাশি হতে পারে। এবং যাদের ফুসফুসে ক্যান্সার আক্রমণ
করেছে তাদেরও এই শুকনো কাশির লক্ষণ দেখা দিতে পারে। আবারও কারো যদি উচ্চ রক্তচাপ
চিকিৎসা গ্রহণ করে থাকে তাহলেও তার শুকনো কাশি হতে পারে।
এতদ্বারা শুকনো কাশি হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি আমরা জানতে পারলাম। এগুলোর কারণেই
মূলত শুকনো কাশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই এ ধরনের কোন সমস্যা যদি থেকে থাকে
তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। কেননা বিপদ ছোট থেকেই বড় হতে
শুরু করে তাই চেষ্টা করুন ছোট থেকেই এটিকে ছোট করার। শুকনো কাশি এড়াতে পর্যাপ্ত
পরিমাণে পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে
অনিকের এই কাশির সমস্যা যেন কিছুদিন পর পরই লেগে থাকে। এই অতিরিক্ত কাশি হলে কি
করতে হবে আসুন ভালো হবে জেনে নিন। অতিরিক্ত কাশি আসলেই বিরক্তকর এবং শরীরকে
দুর্বলতার দিকে নিয়ে যায়। অতিরিক্ত কাশি হলে কিছু টিপস রয়েছে সেগুলো আপনি
ব্যবহার করলে এই অতিরিক্ত কাশি থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাবেন। তাই চলুন নিচে জেনে
নিন কিভাবে এবং কি খেলে অতিরিক্ত কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
মধু-এই অতিরিক্ত কাশি আপনি যদি দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই মধু বেশ
কার্যকারি ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি এক গ্লাস কুসুম গরম পানি নিয়ে আর ২ চা চামচ
মধু নিয়ে মিশ্রিত করেন। অথবা কিছুটা লেবুর রস সহ আদার রস মিশ্রিত করেন, এবং দিনে
দুইবার এই পানি খেতে পারলেই খুব সহজেই এই অতিরিক্ত কাশি থেকে মুক্তি পাবেন।
এছাড়াও আপনি সকাল বিকাল ২ চা চামচ করে মধু খেলে অতিরিক্ত কাশি থেকে আপনাকে দূরে
রাখবে।
আদা-অতিরিক্ত কাশি দূর করতে পারে আদা। আদা চা যদি নিয়মিত খেতে পারেন খুব
সহজেই অতিরিক্ত কাশি থেকে মুক্তি পাবেন। এছাড়াও আদার সঙ্গে কিছুটা লবণ মিশিয়ে
চিবিয়ে খেতে পারেন এতেও ভালো কাজে দেবে। বিশেষ করে যখন অতিরক্ত কাশির কবলে
পড়বেন তখন আদা চা এবং তেজপাতা দিয়ে চা তৈরি করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। দেখবেন
নিমিষেই কাশির আশঙ্কা কমে আসছে।
তুলসী পাতা-কাশির আশঙ্কা দূর করতে খুবই কার্যকারিতা রয়েছে সেই প্রাচীন
যুগ থেকেই তুলসী পাতা। আসলে এটা পাতায় নয় বরং এটি একটি লাখ টাকার ঔষধ, তুলসী
পাতার রস আপনি যদি নিয়মিত প্রতিদিন সেবন করতে পারেন কাশি আপনার আশেপাশেই আসতে
পারবে না। এছাড়াও তুলসী পাতা এবং মধু মিস করে দিনে কয়েকবার খেলেই কাশি থেকে
মুক্তি পাবেন।
বাসক পাতা-কারো যদি অতিরিক্ত কাশি হয়ে থাকে তাহলে বাসক পাতা সেদ্ধ করে
সেটিকে ছেঁকে নিয়ে পানিটি কুসুম কুসুম খেয়ে নিতে হবে তাহলে কাশি দূর করতে
নিমিষেই ঔষধি হিসেবে কাজ করবে। আপনি যদি নিয়মিত বাসক পাতা পানিটি এইভাবে খেতে
পারেন তাহলে দুই থেকে তিন দিনের ভেতর ভালো ফলাফল পাবেন। বাসক পাতার পানি তেতো হতে
পারে তাই তেতো ভাব দূর করতে সামান্য চিনি মিশিয়ে নিতে পারেন।
লবঙ্গ-অতিরিক্ত কাশি হলে মুখের ভেতর একটি লবঙ্গ রাখুন। এবং লবঙ্গটি মুখের
ভিতরে রেখে খুন পরপর রস বের করুন তারপর সেটিকে গিলে ফেলুন। কেননা লবঙ্গ রস গলার
জীবাণু দূর করতে বিশেষভাবে কাজ করে থাকে। তার সঙ্গে এই কাশির অথবা কোন ধরনের
ভাইরাস আক্রমণের কারণ হলে খুব সহজেই দূর করতে সক্ষম হবে লবঙ্গ।
এলার্জি কাশির লক্ষণ
অনেকের এলার্জির জন্য কাশি হয় এরকম আশঙ্কা মনের ভিতর চেপে রাখে। কিন্তু এলার্জি
কাশি লক্ষণ আর ঠান্ডা লাগা কাশি লক্ষণ কমবেশি একই রকম। যেমন নাক বন্ধ হওয়া সহ
নাক দিয়ে পানি ঝরা, হাঁচি দেওয়া, এবং কিছুক্ষণ পর পর কাশি হওয়া, আর নাক মুখ
চুলকানো এগুলোই হচ্ছে অ্যালার্জির কাশির লক্ষণ। এছাড়াও এলার্জি বিভিন্ন
ক্ষেত্রেই দেখা দিতে পারে, এমন ধরনের এলার্জির কারণে কাশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের
পরামর্শ গ্রহণ করুন।
রাতে কাশি কমানোর উপায়
অনেকেই রাতে ঘুমানোর সময় কাশির কবলে পড়ে থাকে। এই কাশির কারণেই মূলত ঘুমাতে
পারে না অনেকেই। তাই অনেকজন বিরক্ত বোধ হয়ে রাত্রি নির্ঘুম ভাবে কাটিয়ে দেয়।
যারা রাতে কাশি কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্যই মূলত
আর্টিকেলটি। আপনি যদি খুব সহজেই এ রাতের কাশি দূর করতে চান তাহলে আপনাকে কিছু
পরামর্শ দিব সেগুলো গ্রহণ করলেই আপনি এ রোগ থেকে ২-১ দিনের ভিতরেই মুক্তি পাবেন
ইনশাল্লাহ।
আপনার কাশি কি কিছুতেই কিছু ছাড়ছেনা? তাহলে প্রতিদিন নিয়মিত এর থেকে দুই বার
বাসক পাতার সেদ্ধ করা কুসুম পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এভাবে সাত দিন দিনে
দুইবার করে বাসক পাতার পানি খেতে থাকুন। দেখবেন রাতের কাছে সহ সব ধরনের কাশির
লক্ষণ গুলো দূর হয়ে গেছে। তাই রাতের কাশি দূর করতে বেশ ভূমিকা পালন করে বাসক
পাতা কারণ এর কার্যকারিতা অনেক বেশি। এছাড়াও ঘুমানোর আগে আপনি তুলসী পাতার রস
খেয়ে ঘুমাতে পারেন।
রাতের কাশি কমানোর উপায় আরও রয়েছে যেমন প্রতিদিন নিয়মিত দুইবার এক চা চামচ মধু
খেতে পারেন। এটি কাশি কমানোর জন্য বেশ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও কুসুম পানি
পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে দেখবেন কাশি থেকে আপনি সহজেই দূরে
থাকতে পারছেন। আশা করি আপনার কাশি দূর করতে পারে এই কয়েকটি উপাদান গুলোর জন্য।
কাশি হলে কি খাওয়া যাবে না
আমাদের ভেতর অনেকেই রয়েছে অসুস্থতা ভেতরেও কোন কিছু খাওয়ার ব্যাপারে কোন ধরনের
চিন্তাই করে না। এর কারণেই মূলত আরো অসুস্থ হয়ে পড়ে আর ঔষধেও তেমন একটি কাজ করে
না। অনেকেই এই কবলে পড়ে থাকেন কিন্তু আসলেই বুঝতে পারেন না, যার ফলে কাশি সহ
নানা ধরনের রোগ বালাই শরীরের ভেতর বাসা বাঁধতে থাকে। কাশি হলে কি খাওয়া যাবেনা
জেনে নিন-
দুগ্ধজাত খাদ্য-বিশেষ করে দুধ সহ দই, মাখন এইসব ধরনের খাবার গ্রহণ করলে
কাশির আশঙ্কা বেড়ে যায়। এছাড়াও হাঁচি কাশির সময় ঝাল জাতীয় অথবা তেল জাতীয়
খাদ্য থেকে নিজেকে অবশ্যই দূরে রাখার চেষ্টা করুন। কেননা এ সকল খাদ্য খাওয়ার
জন্য হাঁচি কাশি আরো বৃদ্ধি করে দেয় যার ফলে দ্রুত সুস্থতা হওয়ার বদলে অতিরিক্ত
কাশির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
কাশি হলে কি ঔষধ খাব
অনেকেই কাশি হলে হতাশায় ভোগেন তার সঙ্গে আসলেই চিন্তিত হয়ে পড়ে অনেকেই কি খাব
কি করব এই সকল বিষয়ে। কাশি হলে কি ওষুধ খাব? এমন ধরনের প্রশ্ন অনেকের রয়েছে।
তবে আমি বলব বাইরের ওষুধ না খেয়ে আপনি ঘরোয়া ভাবেই কিছু ঔষধ সেবন করলেই এক থেকে
দুই দিনের ভেতর আপনার কাশি দূর হয়ে যাবে। তাই আপনি জেনে নিন কি কি খেলে
ঘরোয়াভাবে রোগটি সারানো যায়।
মধু-শুকনো কাশি সহ কাশি হলে আপনি প্রতিদিন এক চা চামচ অথবা দুই চা চামচ
মধু খেতে পারেন। মধুতে রয়েছে বিশুদ্ধ এনজাইম যার ফলে কাশির জন্য ভালো কাজ করে
থাকে। আপনি নিয়মিত মধু খেতে পারলেই আপনার কাশি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই সেরে
যাবে। কেননা মধুতে যে সব ধরনের ঔষধি বৈশিষ্ট্য রয়েছে সবগুলোই কাশির জন্য উপযোগী।
কালো মরিচ-কালো মরিচ ভালো ধরনের ঔষধি হিসাবে কাজ করে থাকে। আপনি কালো মরিচ
ঘি তে ভেজে নিয়ে খেতে পারেন এর কারনে গলার ব্যথা সহ কাশি দূর করতে বেশ কার্যকারী
উপকার হবে।
গরম পানি-কুসুম পানি আপনি যদি নিয়মিত খেতে পারেন এবং তার সঙ্গে লেবুর রস
আর লবণ মিশ্রিত করে প্রতিদিন দুইবার খেলেই কাশি থেকে খুব সহজেই আপনি মুক্তি
পাবেন। তাই অতিরিক্ত কাশি এবং হালকা কাশি থেকে মুক্তি পেতে আপনি কুসুম পানি খেতে
পারেন।
মসলা চা-আপনি যদি আদা চা এবং এর সঙ্গে তেজপাতা যোগ করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই
আপনার কাশি দূর করতে সক্ষম হবে। এছাড়াও কালো মরিচ মিশ্রিত করতে পারেন এসব মসলা
দিয়ে আপনি নিয়মিত দুই তিনবার দিনে চা খেলেই ভাল একটি উপকার পাওয়ার সম্ভাবনা
রয়েছে।
কাশি ভালো না হওয়ার কারণ
বিশেষ করে কাশি না ভালো হওয়ার কারণ কিছু রয়েছে যেমন অনেকের হাঁপানি সমস্যা,
শ্বাসনালীর সংক্রমণ, ধূমপান সেবন করা, ফুসফুসে টিউমার, বায়ুদূষণ, ব্যথাদায়ক
এনজাইম এ সকল কারণেই মূলত কাশির কারণ হতে পারে। তাই এই ধরনের সমস্যা এবং যদি কাশি
ভালো না হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। কেননা এটি অতিরিক্ত হতেও
পারে এবং শরীরে আরো নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাই অবশ্যই এই কয়েকটি কারণ হতে পারে আপনার কাশি যদি দীর্ঘদিন থেকে হয়ে থাকে।
তাহলে অবশ্যই তাৎক্ষণিকভাবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। কেননা এই
কয়েকটি কারণেই মূলত কাশি রয়ে যায় এবং ভালো হওয়ার আশঙ্কা কমে আসে। আর তার
সঙ্গে শরীর আস্তে আস্তে দুর্বলতার দিকে ঝুকে পড়ে। তো আপনি নিজেকে সুস্থ রাখতে
অবশ্যই নিজের খেয়াল রাখুন নিজেকে ভালোবাসুন নিজেকে ভালো রাখুন।
ক্রমাগত শুকনো কাশি কোন রোগের লক্ষণ
বিশেষভাবে অনেকের দীর্ঘ দিন থেকেই কাশি হয়ে থাকে এর মূলত কারণ এবং এর প্রতিকার
বিষয়েই জানানো বা আলোচনা করতে যাচ্ছি। ক্রমাগত শুকনো কাশি কোন রোগের লক্ষণ? আসলে
এটি হাঁপানি রোগের লক্ষণ হওয়ার কারণ হতে পারে। কেননা হাঁপানি রোগ একটু ভারী
জিনিস অথবা শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে শুকনো কাশি যেন পিছন ছাড়ে না। তাই অবশ্যই এ
ধরনের কাশি এড়াতে উপরে কিছু খাদ্যের অথবা ঔষধি গুনাগুন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে
আপনি সেগুলো থেকে পরামর্শ গ্রহণ করুন।
কাশি যেমন একটা ভয়ানক রোগ নয় আবার ভয়ানক করতেও পারে। তাই অবশ্যই কাশিকে অবহেলা
করবেন না কেননা কাশি দীর্ঘস্থায়ী হলে শরীরকে দুর্বলতার দিকে নিয়ে যায়। যার ফলে
শরীর সহ মন মানসিকতা কিছুই ঠিক থাকে না। আর খাওয়া-দাওয়াতেও অরুচি ভাব চলে আসে
তাই অবশ্যই কাশি সারাতে মধু, তুলসী পাতা, বাসক পাতা, আদা, লবঙ্গ ইত্যাদি। সকল
ঔষধি গুলো নিয়মিত খেতে পারলেই আপনি খুব সহজেই কাশি থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
আমাদের শেষ কথা-অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ
প্রিয় পাঠক, আপনি হয়তো এতক্ষণে জেনে গেছেন অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ এই
সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি মূলত কাশি কারণ এবং কাশির সারানোর কারণ সম্পর্কেই আলোচনা
করা হয়েছে। তাই অবশ্যই আপনার যদি এর ধরনের কাশি অথবা আপনার ফ্যামিলি,
বন্ধুবান্ধব এই ধরনের কাশি ভালো না করতে পারলে তাদের কাছে আপনি এই পোস্টটি অবশ্যই
শেয়ার করবেন।
আমাদের ভেতরে এমন অনেকে রয়েছে যে দীর্ঘদিন যাবত কাশির আক্রমণে পড়ে আছেন। তাই
তাদেরকে সুস্থ করতে অথবা আপনি নিজেকে সুস্থ করতে অবশ্যই উপরে দেওয়া ফর্মুলা গুলো
ব্যবহার করুন। এবং দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন এছাড়াও ফ্যামিলি কেউ সুস্থ করতে
সাহায্য করুন। উপরে কোন কিছু না বুঝতে পারলে অবশ্যই আমাদেরকে প্রশ্ন করতে পারেন
আমরা আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সহযোগিতা করব। আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য
ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url